আকৃতি ও ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ জেনে নিন

আকৃতি ও ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ জেনে নিন আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে । আপনি যদি জানতে চান আকৃতি ও ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটারকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তাহলে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েনে তাহলে আপনি জানতে পারবেন ।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আকৃতি ও ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ জেনে নিন।

ভূমিকা

সুপার কম্পিউটার 

মেইন ফ্রেম কম্পিউটার

মিনি কম্পিউটার

মাইক্রো -কম্পিউটার

ভূমিকা

নতুন করে বলার কিছু নেই ইতিমধ্যে আপনি জানতে পেরেছেন আজকের আলোচনার বিষয়টা কি? তারপর ও আরেকবার আলোচনা করাই যায়। আলোচনার দুয়ার খোলা আছে। প্রিয় পাঠক আজকে আলোচনার বিষয় হলো আকৃতি ও ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ।

সুপার কম্পিউটার

সুপার কম্পিউটার হচ্ছে শক্তিশালী দ্রুতগতিসম্পন্ন এবং ব্যয়বহুল কম্পিউটার। আকৃতিগত দিক হতে সর্ববৃহৎ এই শ্রেণীর কম্পিউটার গুলোর তথ্য সংরক্ষণ ক্ষমতা ,কার্যসম্পাদনের প্রক্রিয়ার কারণে সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও জটিল বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের কাজ করা যায়।

মেইন ফ্রেম কম্পিউটার

মেইন ফ্রেম কম্পিউটার হচ্ছে এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সাথে টার্মিনাল যুক্ত করে একসাথে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে। বৃহদাকার  মেইনফ্রেম কম্পিউটারের সাথে সহস্রাধিক dumb terminal ব্যবহার করা হয়। উদাহরণঃIBM-4300,CYBER-17O ।

মিনি কম্পিউটার

মিনি কম্পিউটার কে মেনি ফ্রেম কম্পিউটারও বলা হয়। কম্পিউটারের চেয়ে আকারে ছোট এর কম্পিউটার টার্মিনালের মাধ্যমে একসঙ্গে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে। এর কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের জন্য সাধারণ এক বোর্ড বিশিষ্ট বর্তনী ব্যবহার করা হয়। বৃহৎ শিল্প এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানে এটি ব্যবহার করা হয়। উদাহরণঃPDP-11,IBM S/34.

মাইক্রো কম্পিউটার

মাইক্রোকম্পিউটার হচ্ছে মাইক্রো প্রসেসর দিয়ে তৈরি। সাধারণত একজন লোক একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে বলে এক পার্সোনাল বা পিসি কম্পিউটার বলে। এ জাতীয় কম্পিউটার সহজে বহনযোগ্য। দাম তুলনামূলকভাবে কম এবং রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হওয়ায় ব্যবহারকারীদের মাঝে ব্যাপক রয়েছে। উদাহরণঃP-I,P-II,IBM-80286.